ন-
বিশেষ্য (অক্ষর)বাংলা বর্ণমালার ২৯তম ব্যঞ্জনবর্ণ
noশব্দের উৎপত্তি
বাংলা বর্ণমালার ব্যঞ্জনবর্ণের একটি অক্ষর। এর উৎপত্তি ব্রাহ্মী লিপি থেকে।
কোনো নামের আদ্যক্ষর হিসেবে ব্যবহৃত হতে পারে
অর্থ ২গণিতের চলক হিসেবে ব্যবহৃত হতে পারে
অর্থ ৩নবীন একটি সুন্দর নাম, যা ‘ন’ অক্ষর দিয়ে শুরু হয়েছে।
এই উদাহরণের বিস্তারিত ব্যাখ্যা।
গণিতে ‘ন’ একটি চলক হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
এই উদাহরণের বিস্তারিত ব্যাখ্যা।
ব্যাকরণগত তথ্য
শব্দের শ্রেণী
বর্ণবাচক বিশেষ্য
লিঙ্গ
লিঙ্গ নিরপেক্ষ
বচন
একবচন
কারক
কর্তৃকারক
ব্যাকরণ টীকা
'ন' একটি ব্যঞ্জনবর্ণ যা স্বরবর্ণের সাহায্য ছাড়া উচ্চারিত হতে পারে না।
বিষয়সমূহ
ব্যবহারের ফ্রিকোয়েন্সি
সাধারণ
সাংস্কৃতিক টীকা
বাংলা সংস্কৃতিতে 'ন' অক্ষরটি অনেক নামের শুরুতে ব্যবহৃত হয়, যা ঐতিহ্য এবং আধুনিকতার মিশ্রণ ঘটায়।
আনুষ্ঠানিকতা
নিরপেক্ষ
রেজিস্টার
সাধারণ
ইংরেজি সংজ্ঞা
The 29th consonant of the Bengali alphabet.
ইংরেজি উচ্চারণ
Naw
ঐতিহাসিক টীকা
প্রাচীন বাংলা সাহিত্যে 'ন' অক্ষরের ব্যবহার উল্লেখযোগ্য। মধ্যযুগের পুঁথিতেও এর প্রমাণ পাওয়া যায়।
বাক্য গঠন টীকা
'ন' সাধারণত শব্দ এবং বাক্যের শুরুতে, মাঝে অথবা শেষে বসতে পারে।
সাধারণ বাক্যাংশ
এই সংজ্ঞা কি সহায়ক ছিল?
এখনো কোন মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!
মন্তব্যসমূহ
০ মন্তব্য