ঘ
বিশেষণ, অব্যয়, ক্রিয়া বিশেষণ (প্রয়োগ অনুসারে)বাংলা বর্ণমালার চতুর্থ ব্যঞ্জনবর্ণ
ghôশব্দের উৎপত্তি
বাংলা বর্ণমালার চতুর্থ ব্যঞ্জনবর্ণ। এর উৎস প্রাকৃত ‘ঘ’ অক্ষরটি থেকে উদ্ভূত হয়েছে।
কোনো শব্দ বা ধাতুর পূর্বে যুক্ত হয়ে বিশেষ অর্থ তৈরি করে
অর্থ ২গণিতের প্রতীক হিসাবে ব্যবহৃত হতে পারে
অর্থ ৩‘ঘ’ দিয়ে গঠিত শব্দ হলো ‘ঘর’ বা ‘ঘোড়া’।
এই উদাহরণের বিস্তারিত ব্যাখ্যা।
বর্ণমালায় ‘ঘ’-এর অবস্থান চতুর্থ।
এই উদাহরণের বিস্তারিত ব্যাখ্যা।
ব্যাকরণগত তথ্য
শব্দের শ্রেণী
ব্যঞ্জনবর্ণ
লিঙ্গ
লিঙ্গবাচক নয়
বচন
একবচন
কারক
কর্তৃকারক, কর্মকারক (ব্যবহার অনুযায়ী)
ব্যাকরণ টীকা
ব্যঞ্জনবর্ণ হিসাবে শব্দের শুরুতে, মধ্যে বা শেষে বসতে পারে। যুক্তাক্ষর তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।
বিষয়সমূহ
ব্যবহারের ফ্রিকোয়েন্সি
মাঝারি
সাংস্কৃতিক টীকা
বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ।
আনুষ্ঠানিকতা
নিরপেক্ষ
রেজিস্টার
সাধারণ
ইংরেজি সংজ্ঞা
The fourth consonant of the Bengali alphabet.
ইংরেজি উচ্চারণ
gho/g(as in 'go')
ঐতিহাসিক টীকা
প্রাচীন বাংলা সাহিত্যে এর ব্যবহার দেখা যায়। চর্যাপদ ও অন্যান্য মধ্যযুগীয় গ্রন্থে এর উল্লেখ আছে।
বাক্য গঠন টীকা
বিশেষ্য, বিশেষণ, ক্রিয়া ইত্যাদি শব্দের অংশ হিসাবে ব্যবহৃত হতে পারে।
সাধারণ বাক্যাংশ
এই সংজ্ঞা কি সহায়ক ছিল?
এখনো কোন মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!
মন্তব্যসমূহ
০ মন্তব্য