ক্রোধ
বিশেষ্যরাগ, গোসা, রোষ
krodhশব্দের উৎপত্তি
সংস্কৃত শব্দ 'ক্রুধ্' ধাতু থেকে উদ্ভূত, যার অর্থ রুষ্ট হওয়া বা রাগান্বিত হওয়া। ভারতীয় সংস্কৃতিতে ক্
অত্যন্ত বিরক্তি বা অসন্তোষ
অর্থ ২হিংসাত্মক মনোভাব
অর্থ ৩তার কথায় আমার মনে ক্রোধের সঞ্চার হলো।
এই উদাহরণের বিস্তারিত ব্যাখ্যা।
ক্রোধ মানুষের বিবেককে আচ্ছন্ন করে ফেলে।
এই উদাহরণের বিস্তারিত ব্যাখ্যা।
ব্যাকরণগত তথ্য
শব্দের শ্রেণী
বিশেষ্য পদ
লিঙ্গ
ক্লীবলিঙ্গ
বচন
একবচন
কারক
কর্তৃকারক, কর্মকারক
ব্যাকরণ টীকা
ক্রোধ একটি বিশেষ্য পদ। এটি বিভিন্ন কারক ও বিভক্তি অনুযায়ী পরিবর্তিত হতে পারে।
বিষয়সমূহ
ব্যবহারের ফ্রিকোয়েন্সি
মাঝারি
সাংস্কৃতিক টীকা
ভারতীয় সংস্কৃতিতে ক্রোধ একটি শক্তিশালী আবেগ যা প্রায়শই ধ্বংসাত্মক পরিণতি ডেকে আনে বলে মনে করা হয়। ধর্মীয় গ্রন্থে ক্রোধ পরিহার করার উপদেশ দেওয়া হয়েছে।
আনুষ্ঠানিকতা
সাধারণত আনুষ্ঠানিক ও অনানুষ্ঠানিক উভয় ক্ষেত্রে ব্
রেজিস্টার
মান
ইংরেজি সংজ্ঞা
Anger, rage, wrath; a strong feeling of displeasure and antagonism.
ইংরেজি উচ্চারণ
krodh
ঐতিহাসিক টীকা
প্রাচীন সাহিত্যে ক্রোধের বহু উদাহরণ পাওয়া যায়, যেখানে এর ধ্বংসাত্মক ক্ষমতাকে তুলে ধরা হয়েছে। রামায়ণ ও মহাভারতের বিভিন্ন চরিত্র ক্রোধের বশে ভুল সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
বাক্য গঠন টীকা
ক্রোধ শব্দটি সাধারণত বাক্যে কর্তা, কর্ম বা বিশেষণে ব্যবহৃত হয়। যেমনঃ 'ক্রোধ একটি মারাত্মক আবেগ।' এখানে 'ক্রোধ' কর্তা হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে।
সাধারণ বাক্যাংশ
এই সংজ্ঞা কি সহায়ক ছিল?
এখনো কোন মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!
মন্তব্যসমূহ
০ মন্তব্য