কেরোসিন
বিশেষ্যজ্বালানী তেল
ker-uh-seenশব্দের উৎপত্তি
কেরোসিন শব্দটি মূলত গ্রিক শব্দ 'kēros' (κηρός) থেকে উদ্ভূত, যার অর্থ মোম। পরবর্তীতে এটি ইংরেজি এবং অ
আলো জ্বালানোর কাজে ব্যবহৃত তরল
অর্থ ২গৃহস্থালী কাজে ব্যবহৃত জ্বালানী
অর্থ ৩গ্রামে এখনও অনেক বাড়িতে কেরোসিনের বাতি ব্যবহার করা হয়।
এই উদাহরণের বিস্তারিত ব্যাখ্যা।
কেরোসিন স্টোভের দাম তুলনামূলকভাবে কম।
এই উদাহরণের বিস্তারিত ব্যাখ্যা।
ব্যাকরণগত তথ্য
শব্দের শ্রেণী
বস্তুবাচক বিশেষ্য
লিঙ্গ
ক্লীবলিঙ্গ
বচন
একবচন
কারক
কর্তৃকারক, কর্মকারক
ব্যাকরণ টীকা
কেরোসিন একটি বস্তুবাচক বিশেষ্য এবং এটি সাধারণত একবচনে ব্যবহৃত হয়।
বিষয়সমূহ
ব্যবহারের ফ্রিকোয়েন্সি
মাঝারি
সাংস্কৃতিক টীকা
বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চলে কেরোসিনের ব্যবহার এখনও বেশ প্রচলিত। বিদ্যুৎ সংযোগহীন এলাকায় এটি আলোর প্রধান উৎস।
আনুষ্ঠানিকতা
সাধারণ
রেজিস্টার
সাধারণ
ইংরেজি সংজ্ঞা
A light, flammable oil obtained from petroleum and used as fuel.
ইংরেজি উচ্চারণ
ˈkerəˌsiːn
ঐতিহাসিক টীকা
উনবিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে কেরোসিন বাতি আবিষ্কারের পর এটি দ্রুত জনপ্রিয়তা লাভ করে। এটি মোমবাতির বিকল্প হিসেবে ব্যবহৃত হতে শুরু করে এবং দ্রুত বিশ্বের অনেক অঞ্চলে আলোর প্রধান উৎস হিসেবে পরিচিতি লাভ করে।
বাক্য গঠন টীকা
কেরোসিন শব্দটি সাধারণত বিশেষ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয় এবং বাক্যের কর্তা বা কর্ম হিসেবে কাজ করে।
সমার্থক শব্দ
সাধারণ বাক্যাংশ
এই সংজ্ঞা কি সহায়ক ছিল?
এখনো কোন মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!
মন্তব্যসমূহ
০ মন্তব্য