কণা
বিশেষ্যক্ষুদ্রতম অংশ বা টুকরা
Kônaশব্দের উৎপত্তি
বাংলা শব্দ। এর উৎস সংস্কৃত 'কণ' ধাতু থেকে।
অত্যন্ত সামান্য পরিমাণ
অর্থ ২বস্তুর অতি সূক্ষ্ম অংশ, যা খালি চোখে দেখা যায় না।
অর্থ ৩বাতাসে ধূলিকণা ভেসে বেড়াচ্ছে।
এই উদাহরণের বিস্তারিত ব্যাখ্যা।
এক কণা পরিমাণও ভুল করা উচিত নয়।
এই উদাহরণের বিস্তারিত ব্যাখ্যা।
ব্যাকরণগত তথ্য
শব্দের শ্রেণী
নামবাচক বিশেষ্য
লিঙ্গ
স্ত্রীলিঙ্গ (সাধারণত)
বচন
একবচন
কারক
কর্তৃকারক (সাধারণত)
ব্যাকরণ টীকা
কণা একটি বিশেষ্য পদ। এটি একবচন রূপে ব্যবহৃত হয়, তবে প্রয়োজনে বহুবচন করতে 'গুলো' বা 'রা' যোগ করা যেতে পারে। যেমন, কণাগুলো, কণার স্তূপ।
বিষয়সমূহ
ব্যবহারের ফ্রিকোয়েন্সি
মাঝারি
সাংস্কৃতিক টীকা
কণা শব্দটি সাধারণত ক্ষুদ্রতা, সূক্ষ্মতা এবং সামান্য পরিমাণ বোঝাতে ব্যবহৃত হয়। এটি বৈজ্ঞানিক আলোচনা এবং দৈনন্দিন জীবনে সমানভাবে ব্যবহৃত হয়।
আনুষ্ঠানিকতা
নিরপেক্ষ
রেজিস্টার
সাধারণ
ইংরেজি সংজ্ঞা
A small particle, a tiny bit, a fraction.
ইংরেজি উচ্চারণ
Kôna (similar to 'Kuh-nah')
ঐতিহাসিক টীকা
প্রাচীন সাহিত্য ও বিজ্ঞানে কণা বিষয়ক ধারণা পাওয়া যায়। পরমাণুবাদের বিকাশে এই শব্দের তাৎপর্য রয়েছে।
বাক্য গঠন টীকা
কণা শব্দটি বাক্যে বিশেষ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয় এবং প্রায়শই অন্য শব্দের সাথে মিলিত হয়ে নতুন শব্দ তৈরি করে। যেমন - ধূলিকণা, জলকণা ইত্যাদি।
সাধারণ বাক্যাংশ
এই সংজ্ঞা কি সহায়ক ছিল?
এখনো কোন মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!
মন্তব্যসমূহ
০ মন্তব্য