Hello world!
Welcome to WordPress. This is your first post. Edit or…
অনশ্বর
বিশেষণ
অ-নোশ-শর
যা নশ্বর নয়; অক্ষয়, অমর, চিরস্থায়ী।
Ônôshshôrশব্দের উৎপত্তি
সংস্কৃত ভাষা থেকে উদ্ভূত, যা বাংলা ভাষায় অপরিবর্তিতভাবে ব্যবহৃত হয়। এর মূল অর্থ শাশ্বত বা যা কখনও ধ্
অবিনশ্বর, যা ধ্বংস বা শেষ হয় না।
অর্থ ২যা কালের গতির ঊর্ধ্বে; শাশ্বত।
অর্থ ৩১
শিল্পীর সৃষ্টি অনশ্বর হয়ে থাকে তার কাজের মাধ্যমে।
১
এই উদাহরণের বিস্তারিত ব্যাখ্যা।
২
ভালোবাসা একটি অনশ্বর অনুভূতি যা হৃদয় থেকে হৃদয়ে প্রবাহিত হয়।
২
এই উদাহরণের বিস্তারিত ব্যাখ্যা।
ব্যাকরণগত তথ্য
শব্দের শ্রেণী
গুণবাচক বিশেষণ
লিঙ্গ
লিঙ্গ-নিরপেক্ষ
বচন
একবচন
কারক
কর্তৃকারক
ব্যাকরণ টীকা
এটি একটি বিশেষণ পদ যা বিশেষ্যের গুণাগুণ বর্ণনা করতে ব্যবহৃত হয়। এটি লিঙ্গ ও বচনভেদে অপরিবর্তিত থাকে।
বিষয়সমূহ
দর্শন
সাহিত্য
ধর্ম
শিল্পকলা
ব্যবহারের ফ্রিকোয়েন্সি
মাঝারি
সাংস্কৃতিক টীকা
ভারতীয় সংস্কৃতিতে অনশ্বর ধারণাটি আধ্যাত্মিক ও দার্শনিক চিন্তার সাথে জড়িত, যেখানে আত্মার অমরত্ব এবং কর্মের ফল শাশ্বত হিসেবে বিবেচিত হয়।
আনুষ্ঠানিকতা
formal
রেজিস্টার
তৎসম
ইংরেজি সংজ্ঞা
Immortal, eternal, imperishable, undying.
ইংরেজি উচ্চারণ
On-osh-shor
ঐতিহাসিক টীকা
প্রাচীন ভারতীয় দর্শন এবং সাহিত্যে এই শব্দের ব্যবহার পাওয়া যায়, বিশেষত উপনিষদ ও পুরাণে। এটি আত্মার অমরত্ব এবং ব্রহ্মের শাশ্বত স্বরূপ বোঝাতে ব্যবহৃত হয়েছে।
বাক্য গঠন টীকা
বিশেষণ হিসেবে, এটি সাধারণত বিশেষ্যের আগে বসে। যেমন: 'অনশ্বর স্মৃতি', 'অনশ্বর বাণী'।
সাধারণ বাক্যাংশ
অনশ্বর কীর্তি
অনশ্বর প্রেম
এই সংজ্ঞা কি সহায়ক ছিল?
এখনো কোন মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!
মন্তব্যসমূহ
০ মন্তব্য